, শুক্রবার, ২৫ জুলাই ২০২৫, ১০ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতায় সৃষ্ট বন্যায় ফেনী পৌরসভার ১১নং ওয়ার্ডের ক্ষতিগ্রস্তদের ঘরে আজ সকালে খাদ্যসামগ্রী ও সুপেয় পানি পৌছে দিচ্ছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী,ফেনী জেলা আমির ও কেন্দ্রীয় মজলিশে শূরা সদস্য মুফতি ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় মৌসুমের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত নেটওয়ার্কহীন জনপদ! মীরসরাইয়ে রবি টাওয়ার চালুর দাবিতে গণস্বাক্ষর ও প্রতিবাদ সভা শেখ মুজিবসহ ৪ শতাধিক নেতার মুক্তিযোদ্ধা স্বীকৃতি বাতিল ফেনী লাইন বাস সার্ভিস চালুর দাবিতে ফেনীবাসীর মানববন্ধন ব্যবসায়ীকে ফেনীর সেই যুবকের প্রাণনাশের হুমকি, থানায় জিডি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের সহায়তায় এবার ফেনীতে প্রকাশ্যে এলো ইসলামী ছাত্রীসংস্থা সিগন্যালহীন জনপদ: অচল ৫ হাজারের বেশি টাওয়ার প্রতিকূলতা থেকে সাফল্যের শিখরে: শাহাদাত হোসেন খোকনের জীবন সংগ্রাম

স্ট্যান্ডার্ড টু লেন সড়কে উন্নীত হচ্ছে ফেনী- করেরহাট সড়ক

  • প্রকাশের সময় : ০১:০৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ মে ২০২৫
  • ৮৭ পড়া হয়েছে

ফেনী- করেরহাট স্ট্যান্ডার্ড টু লেন সড়কে উন্নীত হচ্ছেছাগলনাইয়া (ফেনী) প্রতিনিধি: ফেনী-করেরহাট সড়ক প্রশস্তকরণ কাজ শুরু হয়েছে। স্ট্যান্ডার্ড টু লেন সড়কে উন্নীত করা হবে সড়কটি। চলতি বছরের এপ্রিল মাস থেকে সড়ক প্রশস্ত করার কাজ শুরু হয়েছে। ফেনীর সড়ক বিভাগ সূত্র জানায়, পাঁচটি কার্যাদেশে ফেনী-করেরহাট সড়কের ছত্রিশ কিলোমিটার সড়কের কাজ সম্পন্ন হবে। ইতোমধ্যে দুইটি কার্যাদেশ সম্পন্ন হয়েছে। বাকী তিনটি কার্যাদেশ চলমান রয়েছে।বর্তমানে সড়কটির প্রশস্ততা রয়েছে ৫ দশমিক ৫০ মিটার বা ১৮ ফুট। নতুন কার্যাদেশে উভয় পাশে আরো ৪ দশমিক ৮০ মিটার প্রশস্ত করা হবে। কাজ শেষ হওয়ার পর সড়কটির প্রশস্ততা হবে ১০ দশমিক ৩০ মিটার প্রায় ৩৪ ফুট।জানা গেছে, ঢাকা চট্টগ্রাম মহাসড়কের মোহাম্মদ আলী বাজার সংলগ্ন স্টার লাইন সিএনজি ফিলিং স্টেশন থেকে সড়কটির প্রশস্তকরণ কাজ শুরু হবে। এটি ঢাকা চট্টগ্রাম পুরাতন মহাসড়ক। এ সড়ক ফেনী জেলা সদরের সাথে ছাগলনাইয়া উপজেলার মানুষের যাতায়াতের একমাত্র মাধ্যম। সড়কটি দিয়ে প্রতিদিন কয়েক হাজার বিভিন্ন ধরনের যানবাহন চলাচল করে। বিভিন্ন সময়ে সড়কটি সংস্কার করা হলেও যানবাহন চলাচলে সংকীর্ণ সড়কটিতে প্রতিদিন দুর্ঘটনা ঘটে। সড়কটি প্রশস্তকরণের জন্য দীর্ঘদিন ধরে দাবি জানিয়ে আসছে ছাগলনাইয়া উপজেলার মানুষ।ফেনী-করেরহাট সড়কে অসংখ্য হাটবাজার রয়েছে। এর মধ্যে রানিরহাট, পাঠাননগর, কন্ট্রাক্টর মসজিদ, বাংলা বাজার, রেজুমিয়া, ছাগলনাইয়া বাজার, জঙ্গল মিয়া, দারোগারহাট, শুভপুর ও করেরহাটসহ ছোটবড় মিলিয়ে প্রায় ১০টি বাজার রয়েছে। এছাড়া সড়কটির বিভিন্নস্থানে রয়েছে অসংখ্য দোকানপাট ও বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান। রাস্তার দু’পাশে বক্স কালভার্ট কেটে মাটি বালু দিয়ে ভরাট করতে হবে কিন্তু বালুর সঙ্কট রয়েছে। এছাড়াও রাস্তার দু’পাশে বন বিভাগের গাছগুলো অপসারণ করতে না পারলে উন্নয়ন কাজ ব্যাহত হবে বলেও জানিয়েছেন সড়ক ও জনপদ বিভাগ।

স্ট্যান্ডার্ড টু লেন সড়কে উন্নীত হচ্ছে ফেনী- করেরহাট সড়ক

প্রকাশের সময় : ০১:০৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ মে ২০২৫

ফেনী- করেরহাট স্ট্যান্ডার্ড টু লেন সড়কে উন্নীত হচ্ছেছাগলনাইয়া (ফেনী) প্রতিনিধি: ফেনী-করেরহাট সড়ক প্রশস্তকরণ কাজ শুরু হয়েছে। স্ট্যান্ডার্ড টু লেন সড়কে উন্নীত করা হবে সড়কটি। চলতি বছরের এপ্রিল মাস থেকে সড়ক প্রশস্ত করার কাজ শুরু হয়েছে। ফেনীর সড়ক বিভাগ সূত্র জানায়, পাঁচটি কার্যাদেশে ফেনী-করেরহাট সড়কের ছত্রিশ কিলোমিটার সড়কের কাজ সম্পন্ন হবে। ইতোমধ্যে দুইটি কার্যাদেশ সম্পন্ন হয়েছে। বাকী তিনটি কার্যাদেশ চলমান রয়েছে।বর্তমানে সড়কটির প্রশস্ততা রয়েছে ৫ দশমিক ৫০ মিটার বা ১৮ ফুট। নতুন কার্যাদেশে উভয় পাশে আরো ৪ দশমিক ৮০ মিটার প্রশস্ত করা হবে। কাজ শেষ হওয়ার পর সড়কটির প্রশস্ততা হবে ১০ দশমিক ৩০ মিটার প্রায় ৩৪ ফুট।জানা গেছে, ঢাকা চট্টগ্রাম মহাসড়কের মোহাম্মদ আলী বাজার সংলগ্ন স্টার লাইন সিএনজি ফিলিং স্টেশন থেকে সড়কটির প্রশস্তকরণ কাজ শুরু হবে। এটি ঢাকা চট্টগ্রাম পুরাতন মহাসড়ক। এ সড়ক ফেনী জেলা সদরের সাথে ছাগলনাইয়া উপজেলার মানুষের যাতায়াতের একমাত্র মাধ্যম। সড়কটি দিয়ে প্রতিদিন কয়েক হাজার বিভিন্ন ধরনের যানবাহন চলাচল করে। বিভিন্ন সময়ে সড়কটি সংস্কার করা হলেও যানবাহন চলাচলে সংকীর্ণ সড়কটিতে প্রতিদিন দুর্ঘটনা ঘটে। সড়কটি প্রশস্তকরণের জন্য দীর্ঘদিন ধরে দাবি জানিয়ে আসছে ছাগলনাইয়া উপজেলার মানুষ।ফেনী-করেরহাট সড়কে অসংখ্য হাটবাজার রয়েছে। এর মধ্যে রানিরহাট, পাঠাননগর, কন্ট্রাক্টর মসজিদ, বাংলা বাজার, রেজুমিয়া, ছাগলনাইয়া বাজার, জঙ্গল মিয়া, দারোগারহাট, শুভপুর ও করেরহাটসহ ছোটবড় মিলিয়ে প্রায় ১০টি বাজার রয়েছে। এছাড়া সড়কটির বিভিন্নস্থানে রয়েছে অসংখ্য দোকানপাট ও বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান। রাস্তার দু’পাশে বক্স কালভার্ট কেটে মাটি বালু দিয়ে ভরাট করতে হবে কিন্তু বালুর সঙ্কট রয়েছে। এছাড়াও রাস্তার দু’পাশে বন বিভাগের গাছগুলো অপসারণ করতে না পারলে উন্নয়ন কাজ ব্যাহত হবে বলেও জানিয়েছেন সড়ক ও জনপদ বিভাগ।